**আরটিপি এবং ভোলাটিলিটি: ব্যাখ্যা এবং উদাহরণ**
আমরা শেয়ারবাজারে সম্প্রদায়িক ভাবে দুটি শব্দ শোনেছি - RTP এবং ভোলাটিলিটি। এই দুইটি শব্দ বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বেশি ব্যবহৃত এবং গুরুত্বপূর্ণ। উভয়ই অর্থাৎ প্রতি শেয়ারের মূল্যে একটি নির্দিষ্ট সময়কে দেখায় এবং তার পরিবর্তনের হার সূচিত করে।
RTP বা 'আরটিপি' হলো 'সাতের প্রস্তুতি' এবং এটি দেখায় প্রতি শেয়ারের মূল্যে সাতটি দশমিক পয়েন্ট স্থিতিশীলতা এবং তার পরিবর্তনের হার। এটি বিশেষ করে সময়ের দিকে কাজ করে, যা নির্দিষ্ট সময়ের পর প্রকাশিত হয়।
ভোলাটিলিটি বা 'বদলাতেই ভূমিকম্পী' হলো এমন একটি মাত্রার উপায় যা শেয়ারের মূল্যের পরিবর্তনের প্রায়শই দিক নির্দেশ করে। এটি প্রধানত শেয়ারের পরিবর্তনশীলতা এবং প্রতি শেয়ারের মূল্যের উচ্চ এবং নিম্ন মানের পর্যায়কে উল্লেখ করে।
অতএব, RTP আপনাকে স্থিতিশীলতা এবং পরিবর্তনের হার দেখায়, আর ভোলাটিলিটি আপনাকে শেয়ারের পরিবর্তনশীলতা এবং ভূমিকম্পীতা সম্পর্কে নির্দেশনা দেয়।
**উদাহরণ:**
ধরা যাক কোনও একটি কোম্পানির শেয়ারের RTP ১০ হলো ১০০ টাকা। এটি অর্থাৎ প্রতি শেয়ারের মূল্য ১০০ টাকা এবং সেটি স্থিতিশীল। এখন ভোলাটিলিটি উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ হলে, এটি দেখায় যে শেয়ারের মূল্য প্রতি দিন বা সপ্তাহে একটি বেশি পরিমাণে পরিবর্তন হতে পারে। আর যদি ভোলাটিলিটি কম হয়, তাহলে শেয়ারের মূল্য প্রতিদিন অথবা সপ্তাহে কম ভাবে পরিবর্তন হতে পারে।
সারাংশঃ RTP আপনাকে স্থিতিশীলতা এবং পরিবর্তনের হার দেখায়, আর ভোলাটিলিটি আপনাকে প্রতি শেয়ারের পরিবর্তনশীলতা এবং ভূমিকম্পীতা সম্পর্কে নির্দেশনা দেয়। এই উপায়ে ভাবতে হবে যে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে কিভাবে নির্দেশিত হতে চান।
**FAQs:**
১. RTP এবং ভোলাটিলিটির মধ্যে প্রাথমিক পার্থক্য কি?
২. ভোলাট
Recommended for you: বাংলাদেশে খেলোয়াড়দের জন্য স্পোর্টস বেটিং: সাধারণ ভুল এব...