ভলাটিলিটি এবং RTP হচ্ছে দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিমাণ যা শেয়ার মার্কেটে ব্যবহৃত হয়। RTP হচ্ছে 'শেয়ার মূল্য পরিবর্তনের হার', অর্থাৎ এটি দেখায় যে হারে একটি শেয়ারের মূল্য পরিবর্তিত হচ্ছে। ভলাটিলিটি হচ্ছে মূল্য পরিবর্তনের ধরণ এবং মাত্রা, অর্থাৎ এটি দেখায় যে মাত্রায় একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেয়ারের মূল্য পরিবর্তিত হচ্ছে।
ভলাটিলিটি হলো এমন একটি ধারণা যা দেখায় কতটা দ্রুত একটি নির্দিষ্ট শেয়ারের মূল্য পরিবর্তিত হচ্ছে। অর্থাৎ এটি দেখায় কতটা উচ্চ বা নিম্ন পরিবর্তন হচ্ছে শেয়ারের মূল্যে। ভলাটিলিটির উন্নতি অপারেশনে বেশ কঠিন হতে পারে, কারণ এটি বাজারের পরিবর্তনশীলতার মাত্রার সাথে সম্পর্কিত।
RTP হলো মূল্য পরিবর্তনের হার, যা দেখায় একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি শেয়ারের মূল্য কতটা পরিবর্তিত হচ্ছে। RTP ব্যবহার করে আমরা বুঝতে পারি কতটা দ্রুত একটি নির্দিষ্ট শেয়ারের মূল্য পরিবর্তিত হচ্ছে এবং সেটির সাথে ভলাটিলিটি কি সম্পর্কিত।
ভলাটিলিটি এবং RTP দুটি একসাথে ব্যবহার করা হয় শেয়ার মার্কেট এনালাইসিস করার সময়, যাতে বিনিয়োগকারীরা ভবিষ্যতে শেয়ার মূল্যের পরিবর্তনের প্রাক্কলন করতে পারে। আশা করা যায় এখান থেকে ভলাটিলিটি এবং RTP এর মধ্যে পার্থক্য সঠিকভাবে বোঝা যাবে।
### মুদ্রা বাজারে ভলাটিলিটি এবং RTP এর প্রভাব
মুদ্রা বাজারে ভলাটিলিটি এবং RTP দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরামিতি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মুদ্রা বাজারে ভলাটিলিটি হলো মুদ্রা দরের পরিবর্তনের হার এবং RTP হলো মুদ্রা দরের পরিবর্তনের হার। এই দুটি পরামিতি মুদ্রা বাজারে বিনিয়োগকারীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
### ভলাটিলিটি এবং RTP এর প্রধান বৈশিষ্ট্য
- ভলাটিলিটি হলো মূল্যের পরিবর্তনের ধরণ এবং মাত্রা
- RTP হলো শেয়ার মূল্য পরিবর্তনের হার
- ভলাটিলিটি এবং RTP দুটি পরামিতি মুদ্রা বাজারে গুরুত্বপূ
Recommended for you: অনলাইনে ক্রিকেট ম্যাচ দেখতে এখন এত সহজ হয়ে গেছে যে, বাজিট...
Recommended for you: **বাংলাদেশে লাইভ রুলেট খেলা: সহজ নিয়ম ও পরামর্শ**